শ্রীকৃষ্ণ এবং অর্জুন

শ্রীকৃষ্ণ এবং অর্জুন
অর্জুন তোমার আমার বহুবার জন্ম হয়েছে। সে কথা তোমার মনে নেই, সবই আমার মনে আছে।

Thursday, May 16, 2013

রবি কবির মায়ের ছবি


সারদা দেবী 
রবি কবির মায়ের ছবি
ড. শাশ্বত ভট্টাচার্য
এতো কিছু নিয়ে লিখেছেন রবীন্দ্রনাথ! কিন্তু অবাক করা বিষয় হচ্ছে রবীন্দ্রনাথ তাঁর মায়ের সম্পর্কে কোথাও কিছু লেখেন নি তেমন। তাঁর আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ ‘ছেলেবেলা’ ও ‘জীবনস্মৃতি' পড়ে খুবই সামান্য তাঁর মায়ের সম্পর্কে জানা যায়। তাঁর মায়ের সম্পর্কে আমাদের কৌতুহল অনেকটাই। কেননা তিনি তো আর যে সে লোকের মা নন, স্বয়ং বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মা। এরকম একজন প্রতিভাধর মানুষের মা কেমন ছিলেন! তা তো জানতে চাওয়াটাই স্বাভাবিক। বিভিন্ন বই-পত্র পড়ে যতোটুকু জানা যায়, তাতে দেখা যায় যে- তিনি একেবারেই একজন সহজ-সরল মানুষ ছিলেন।
mul-rochona0605b.gif
রবীন্দ্রনাথের মায়ের নাম ছিলো- সারদাসুন্দরী দেবী। সারদাসুন্দরী দেবীর বাবার বাড়ি ছিলো যশোরের দক্ষিণডিহিতে। তার বাবার নাম রামনারায়ণ চৌধুরী। ১২৪০ বঙ্গাব্দের ফাল্গুন মাসে, অর্থাৎ ১৮৩৪ খ্রীস্টাব্দের মার্চ মাসে মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয়েছিলো। বিয়ের সময় দেবেন্দ্রনাথের বয়স ছিলো সতের বৎসর এবং সারদাসুন্দরী একেবারেই ছোটো ছিলেন, মাত্র আট বছর বয়স ছিলো তাঁর (মতান্তরে ছয় )। এই ছোট্ট মেয়েটির যখন খেলার বয়স ঠিক তখনই সে জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়ির বিরাট সেই পরিমণ্ডলের মাঝে এসে পড়েছিলো।
চারিদিকে প্রচুর লোকজন আত্মীয়-স্বজন, চাকর-বাকর, দাস-দাসী। ঠাকুরবাড়ির সব শরিকেরা তখন একই সঙ্গে থাকতেন। এই সরগরম বিশাল বাড়িতে এসে যশোরের দক্ষিণডিহি গ্রামের এই ছোট্ট মেয়েটি একেবারেই অপ্রস্তুত হয়ে পড়েছিলো। বিয়ের জন্য সারদাসুন্দরীকে কীভাবে দক্ষিণডিহি থেকে কোলকাতায় আনা হয়েছিলো, তার বিবরণ দিয়েছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বৌদি জ্ঞানদানন্দিনী দেবী। তিনি লিখেছেন, ‘তাঁর (সারদা দেবীর) এক কাকা কলকাতায় শুনেছিলেন যে, আমার শ্বশুরমশায়ের (দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর) জন্য সুন্দরী মেয়ে খোঁজা হচ্ছে। তিনি দেশে এসে আমার শ্বাশুড়ীকে (সারদা দেবী) কলকাতায় নিয়ে গিয়ে বিয়ে দিয়ে দিলেন। তখন তাঁর মা বাড়ি ছিলেন না- গঙ্গায় নাইতে গিয়েছিলেন। বাড়ি এসে, মেয়েকে তাঁর দেওর না বলে-কয়ে নিয়ে গেছেন শুনে তিনি উঠানের এক গাছ তলায় গড়াগড়ি দিয়ে কাঁদতে লাগলেন। তারপর সেখানে পড়ে কেঁদে কেঁদে অন্ধ হয়ে মারা গেলেন।”
mul-rochona0605a.gif
বয়স কম হলেও সারদা দেবী ঠাকুরবাড়ির বড়বউ হওয়াতে অনেক দায়িত্বই তাকে পালন করতে হতো। দক্ষিণডিহির ছোট্ট মেয়েটি আস্তে আস্তে ঠাকুর বাড়ির বৃহৎ অঙ্গনের মাঝে নিজেকে খাপ খাইয়ে নিয়ে সকলের প্রিয় মানুষ হয়ে উঠলেন। তিনি প্রকৃত অর্থে শিক্ষিতা ছিলেন না, কিন্তু একেবারে মূর্খও  ছিলেন না। পড়তে ভালবাসতেন। ঠাকুরবাড়িতে লেখাপড়ার প্রচলন শুধু পুরুষদের মাঝেই ছিলো না, মহিলাদের মাঝেও ছিলো। অন্দর মহলের নারীরাও আগ্রহসহকারে লেখা পড়ার চর্চা করতেন। এদিক থেকে রবীন্দ্রনাথের মাও পিছিয়ে থাকতেন না। রবীন্দ্রনাথের এক বোন স্বর্ণকুমারী দেবী এক জায়গায় লিখেছেন-“মাতাঠাকুরাণী ত কাজকর্ম্মের অবসরে সারাদিনই একখানি বই হাতে লইয়া থাকিতেন। চাণক্যশ্লোক তাঁহার বিশেষ প্রিয় পাঠ ছিলো, প্রায়ই বইখানি লইয়া শ্লোকগুলি আওড়াইতেন। তাহাকে সংস্কৃত রামায়ণ মহাভারত পড়িয়া শুনাইবার জন্য প্রায়ই কোনো না কোনো দাদার ডাক পড়িত।” এই ডাকে রবীন্দ্রনাথকেও সাড়া দিতে হয়েছিলো। রবীন্দ্রনাথ মাকে এইসব শুনাতে পারছেন! এতে তাঁর যেমন অহঙ্কার হতো, তেমনি মায়েরও অহঙ্কার হতো যে তাঁর সন্তান এতো সুন্দর করে রামায়ণ মহাভারত পড়তে পারছে।
সেকালে বিত্তশালীদের পরিবারে শিশুর জন্মগ্রহণের পরপরই শিশুকে তুলে দেওয়া হতো দাসীদের হাতে। এ প্রথা ঠাকুর বাড়িতেও প্রচলিত ছিলো। শিশুরা বড় হতো বাড়ির চাকর-বাকরদের আশ্রয়ে। রবীন্দ্রনাথও এর থেকে রেহাই পাননি। সারদা দেবীর সবচে ছোট সন্তানটি হচ্ছেন- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। অনেক সন্তানের জননী হওয়ার কারণে তিনি শারীরিক ভাবেও থাকতেন কিছুটা অসুস্থ। সে কারণে ছোট সন্তান রবীন্দ্রনাথের প্রতি তিনি নজর ভালোভাবে দিতে পারতেন না। রবীন্দ্রনাথকে বেড়ে উঠতে হয়েছিলো রবীন্দ্রনাথের ভাষায় ‘ভৃত্যরাজকতন্ত্রে’। ‘জীবনস্মৃতি’তে রবীন্দ্রনাথ এই ‘ভৃত্যরাজকতন্ত্র’ সম্পর্কে বিস্তারিত লিখেছেন। তিনি লিখেছেন “তাহার মধ্যে মহিমা বা আনন্দ কিছুই দেখিতে পাই নাই।... পিঠে যাহা পড়িত তাহা পিঠে করিয়াই লইতাম এবং মনে জানিতাম, সংসারের ধর্মই এই-  বড়ো যে সে মারে, ছোটো যে, সে মার খায়।” ‘চাকরদের মহলে’ থাকার কারণে রবীন্দ্রনাথের কপালে খাবারও জুটতো কম। তবে এ ব্যাপারে তাঁর কোনোই আক্ষেপ ছিলো না। বরং তিনি মনে করতেন, এই কম খাওয়ার কারণে তাঁর শরীরে রোগ বাসা বাঁধতে পারে নি।

‘ছেলেবেলা’তে তিনি লিখেছেন, “শরীর এতো বিশ্রী রকমের ভালো ছিলো যে, ইস্কুল পালাবার ঝোঁক যখন হয়রান করে দিতো, তখনো শরীরে কোনরকম জুলুমের ব্যামো ঘটাতে পারতুম না।” এর জন্য নানা পদ্ধতি অবলম্বন করতেন কবি। যেমন- সর্দি জ্বর হবার জন্য জুতো ভিজিয়ে পরতেন, কার্তিক মাসে কুয়াশার মধ্যে রাতে ছাদে শুয়ে থাকতেন। এতোকিছুর পরও যখন মাস্টারের হাত থেকে রেহাই পাওয়া যেতো না, তখন না পড়ার জন্য আবদার ধরতে হতো মায়ের কাছে, “কেবল দরকার মতো মুখে জানিয়েছি মায়ের কাছে। শুনে মা মনে মনে হাসতেন, একটুও ভাবনা করতেন বলে মনে হয়নি। তবু চাকরকে ডেকে বলে দিতেন, ‘আচ্ছা, যা, মাস্টারকে জানিয়ে দে, আজ আর পড়তে হবে না।’ এ প্রসঙ্গে রবীন্দ্রনাথ ‘লিখেছেন আমাদের সেকেলে মা মনে করতেন ছেলে মাঝে মাঝে পড়া কামাই করলে এতোই কী লোকসান!’ মায়ের কাছে পড়া থেকে ছুটি নেবার বিষয় নিয়ে তিনি কবিতাও লিখেছিলেন পরে-
            মা গো, আমায় ছুটি দিতে বল্,
                সকাল থেকে পড়েছি যে মেলা।
            এখন আমি তোমার ঘরে ব’সে
                করব শুধু পড়া পড়া খেলা। (প্রশ্ন)

‘ভৃত্যরাজকতন্ত্রে’ থাকলেও মায়ের স্নেহ থেকে রবীন্দ্রনাথ যে বঞ্চিত ছিলেন এমনটা নয়। বাইরের বৈঠকখানা ঘরে সন্ধ্যাবেলা গল্প শোনাতেন কাজের মানুষ ব্রজেশ্বর। মাদুরের উপর বসে ছোট্ট রবীন্দ্রনাথ শুনতেন কৃত্তিবাসের রামায়ণ। কিশোরী চাটুজ্জে এসে শুনাতেন পাঁচালির পালা। রাত বেশি হলে ‘মাদুর-পাতা’ বৈঠক ভেঙে যেতো। ‘ছেলেবেলা’তে রবীন্দ্রনাথ লিখেছেন, ‘ভূতের ভয় শিরদাঁড়ার উপর চাপিয়ে চলে যেতুম বাড়ির ভিতরে মায়ের ঘরে। মা তখন তাঁর খুড়িকে নিয়ে তাস খেলছেন।... এমন উৎপাত বাধিয়ে দিতুম যে, তিনি হাতের খেলা ফেলে দিয়ে বলতেন, ‘জ্বালাতন করলে’! যাও খুড়ি, ওদের গল্প শোনাও গে।’
mul-rochona0605c.gif
যাত্রার আসর বসতো কখনও কখনও জোড়াসাঁকোর ঠাকুর বাড়িতে। ছোট্ট রবীন্দ্রনাথের আগ্রহ ছিলো সেদিকে। যাত্রা শুরুর আগে যোগাড়-যন্তর হচ্ছে, সাজ-গোজ হচ্ছে, সেখান থেকে তিনি উঠতে চাইতেন না। কিন্তু ‘রাত হবে ন’টা। পায়রার পিঠের উপর বাজপাখির মতো হঠাৎ এসে পড়ে শ্যাম, কড়া পড়া শক্ত হাতের মুঠি দিয়ে আমার কনুই ধরে বলে, ‘মা ডাকছে, চলো শোবে চলো।’ লোকের সামনে থেকে এভাবে টেনে নিয়ে যাওয়ায় বালক রবীন্দ্রনাথ অপমানিত বোধ করতেন। কিছুতেই বিছানায় যেতে চাইতেন না। কিন্তু স্নেহময়ী মা আশ্বাস দিয়ে বলতেন, যখন যাত্রা শুরু হবে তখন তিনি জাগিয়ে দেবেন।

রবীন্দ্রনাথের মায়ের জীবন যাপন একেবারেই ছিলো সাদামাটা। ভিতর বাড়ির মহিলাদের সঙ্গে গল্প-গুজব করে কাটাতেন। রবীন্দ্রনাথ মায়ের এই আড্ডার কথা লিখেছেন এভাবে, ‘মনে পড়ে বাড়ি-ভিতরের পাঁচিল-ঘেরা ছাদ। মা বসেছেন সন্ধেবেলায় মাদুর পেতে, তাঁর সঙ্গিনীরা চারদিকে ঘিরে বসে গল্প করছে। সেই গল্পে খাঁটি গল্পের দরকার ছিলো না। দরকার কেবল সময় কাটানো।... মায়ের সঙ্গিনীদের মধ্যে প্রধান ব্যক্তি ছিলেন ব্রজ আচার্য্যরি বোন, যাঁকে আচার্যিনী বলে ডাকা হ’ত। তিনি ছিলেন এ বৈঠকে দৈনিক খবর সরবরাহ করবার কাজে।”(ছেলেবেলা) এই সভায় রবীন্দ্রনাথেরও ডাক পড়তো। রবীন্দ্রনাথ লিখেছেন, ‘এই সভায় আমি মাঝে মাঝে টাটকা পুঁথি-পড়া বিদ্যের আমদানি করেছি; শুনিয়েছি সূর্য পৃথিবীর থেকে ন‘কোটি মাইল দূরে। ঋজুপাঠ দ্বিতীয়ভাগ থেকে স্বয়ং বাল্মীকি-রামায়ণের টুকরো আউড়ে দিয়েছি অনুস্বার-বিসর্গ সুদ্ধ। মা জানতেন না তাঁর ছেলের উচ্চারণ কতো খাঁটি, তবু তার বিদ্যের পাল্লা সূর্যের ন’কোটি মাইল রাস্তা পেরিয়ে গিয়ে তাঁকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে।’
mul-rochona0605d.gif
ছোট বেলায় মায়ের সান্নিধ্য না পাওয়ার কারণেই হয়তো রবীন্দ্রনাথ বড়ো হয়ে মাকে ঘিরে ছোটদের জন্য অনেক কবিতা রচনা করেছেন। সেইসব কবিতায় মায়ের প্রতি কবির ভালোবাসা, অভিমান, মার সামনে বীরত্ব প্রদর্শন ইত্যাদি প্রকাশ পেয়েছে। ‘সমব্যথী’ নামে একটি কবিতায় কবি লিখেছেন-

            যদি        খোকা না হয়ে
            আমি        হতেম তোর টিয়ে,
            তবে        পাছে যাই মা, উড়ে
            আমায়        রাখতে শিকল দিয়ে?
                    সত্যি করে বল্
            আমায়        করিসে না মা, ছল

মায়ের সামনে বীরত্ব প্রকাশ করতে সব সন্তানই চায়। বালক রবীন্দ্রনাথও চেয়েছেন। সেকথাই প্রকাশ করেছেন তাঁর ‘বীরপুরুষ’ কবিতায়। ‘মনে কর যেন বিদেশ ঘুরে/ মাকে নিয়ে যাচ্ছি অনেক দূরে।’ মা পাল্কিতে চড়ে যাচ্ছেন। সঙ্গে যাচ্ছে তাঁর ‘বীরপুরুষ’ সন্তান রাঙা ঘোড়ায় চড়ে। মায়ের পাল্কি যখন দস্যুরা আক্রমণ করলো, তখন ছোট্ট খোকা দস্যুদের সঙ্গে যুদ্ধ করে মাকে রক্ষা করলো। ‘মাতৃবৎসল’ কবিতায় মায়ের প্রতি কবির ভালোবাসা প্রকাশ পেয়েছে। আকাশের মেঘ, সমুদ্রের ঢেউ সবাই কবিকে তাদের সঙ্গে খেলতে যাবার জন্য ডাকে, কিন্তু কবি যায় না, কারণ-

            আমি বলি, ‘মা যে আমার ঘরে
            বসে আছে চেয়ে আমার তরে,
            তারে ছেড়ে থাকব কেমন করে।’
মাকে কবি বলে-

    তার চেয়ে মা আমি হব মেঘ,
                তুমি যেন হবে আমার চাঁদ-
            দু হাত দিয়ে ফেলব তোমায় ঢেকে,
                আকাশ হবে এই আমাদের ছাদ।

প্রতিটি সন্তান যেমন তার দুহাত দিয়ে জড়িয়ে রাখে মাকে তেমনি মাও সন্তানকে আগলে রাখে তার স্নেহে, মায়ায়-মমতায়। রবীন্দ্রনাথও জড়িয়ে ছিলেন মাকে, মাও মায়া-মমতা-স্নেহে জড়িয়ে রেখেছিলেন তাঁর এই অসীম প্রতিভাধর সন্তানটিকে। এই স্বর্ণগর্ভা জননী সারদাসুন্দরী দেবী মৃত্যুবরণ করেছিলেন ২৭ ফাল্গুন ১২৮১ (১১মার্চ ১৮৭৫) বঙ্গাব্দে। তখন রবীন্দ্রনাথ মাত্র চৌদ্দ বছরের কিশোর।

No comments:

Post a Comment

Labels

বাংলা (171) বাংলাদেশে হিন্দু নির্যাতন (22) ethnic-cleansing (17) ভারতীয় মুসলিমদের সন্ত্রাস (17) islamic bangladesh (13) ভারতে হিন্দু নির্যাতন (12) : bangladesh (11) হিন্দু নির্যাতন (11) সংখ্যালঘু নির্যাতন (9) সংখ্যালঘু (7) আরব ইসলামিক সাম্রাজ্যবাদ (6) minority (5) নোয়াখালী দাঙ্গা (5) হিন্দু (5) hindu (4) minor (4) নরেন্দ্র মোদী (4) বাংলাদেশ (4) বাংলাদেশী মুসলিম সন্ত্রাস (4) ভুলে যাওয়া ইতিহাস (4) love jihad (3) গুজরাট (3) বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন (3) বিজেপি (3) ভারতে অনুপ্রবেশ (3) মুসলিম বর্বরতা (3) হিন্দু নিধন (3) George Harrison (2) Julia Roberts (2) List of converts to Hinduism (2) bangladesh (2) কলকাতা (2) গুজরাট দাঙ্গা (2) বাবরী মসজিদ (2) মন্দির ধ্বংস (2) মুসলিম ছেলেদের ভালবাসার ফাঁদ (2) লাভ জিহাদ (2) শ্ত্রু সম্পত্তি আইন (2) সোমনাথ মন্দির (2) হিন্দু এক হও (2) হিন্দু মন্দির ধ্বংস (2) হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা (2) Bhola Massacre (1) English (1) april fool. মুসলিম মিথ্যাচার (1) converted hindu celebrity (1) converting into hindu (1) dharma (1) facebook (1) gonesh puja (1) gujrat (1) gujrat riot (1) jammu and kashmir (1) om (1) religion (1) roth yatra (1) salman khan (1) shib linga (1) shib lingam (1) swami vivekanada (1) swamiji (1) অউম (1) অক্ষরধাম মন্দিরে জঙ্গি হামলা ২০০২ (1) অধ্যক্ষ গোপাল কৃষ্ণ মুহুরী (1) অর্পিত সম্পত্তি আইন (1) আওরঙ্গজেব (1) আদি শঙ্কর বা শঙ্করাচার্য (1) আর্য আক্রমণ তত্ত্ব (1) আসাম (1) ইতিহাস (1) ইয়াকুব মেমন (1) উত্তরপ্রদেশ (1) এপ্রিল ফুল (1) ওঁ (1) ওঁ কার (1) ওঁম (1) ওম (1) কবি ও সন্ন্যাসী (1) কাদের মোল্লা (1) কারিনা (1) কালীঘাট মন্দির (1) কাশী বিশ্বনাথ মন্দির (1) কৃষ্ণ জন্মস্থান (1) কেন একজন মুসলিম কোন অমুসলিমের বন্ধু হতে পারে না? (1) কেন মুসলিমরা জঙ্গি হচ্ছে (1) কেশব দেও মন্দির (1) খ্রিস্টান সন্ত্রাসবাদ (1) গনেশ পূজা (1) গুজরাটের জঙ্গি হামলা (1) জাতিগত নির্মূলীকরণ (1) জামাআ’তুল মুজাহিদীন বাংলাদেশের (1) জেএমবি (1) দেশের শত্রু (1) ধর্ম (1) ধর্মযুদ্ধ (1) নবদুর্গা (1) নববর্ষ (1) নালন্দা (1) নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় (1) নোয়াখালি (1) পঞ্চ দেবতার পূজা (1) পহেলা বৈশাখ (1) পহেলা বৈশাখ কি ১৪ এপ্রিল (1) পাকিস্তানী হিন্দু (1) পূজা (1) পূজা ও যজ্ঞ (1) পূজার পদধিত (1) পৌত্তলিকতা (1) ফেসবুক (1) বখতিয়ার খলজি (1) বরিশাল দাঙ্গা (1) বর্ণপ্রথা (1) বর্ণভেদ (1) বলিউড (1) বাঁশখালী (1) বিহার (1) বুদ্ধ কি নতুন ধর্ম প্রচার করেছেন (1) বৈদিক ধরম (1) বৌদ্ধ দর্শন (1) বৌদ্ধ ধর্ম (1) ভারত (1) মথুরা (1) মরিচঝাঁপি (1) মানব ধর্ম (1) মিনি পাকিস্তান (1) মীরাট (1) মুক্তমনা (1) মুক্তিযুদ্ধ (1) মুজাফফরনগর দাঙ্গা (1) মুম্বাই ১৯৯৩ (1) মুলতান সূর্য মন্দির (1) মুলায়ম সিং যাদব (1) মুসলিম তোষণ (1) মুসলিম ধর্ষক (1) মুসলিমদের পুড়ে মারার ভ্রান্ত গল্প (1) মুহাম্মদ বিন কাশিম (1) মূর্তি পুজা (1) যক্ষপ্রশ্ন (1) যাদব দাস (1) রথ যাত্রা (1) রথ যাত্রার ইতিহাস (1) রবি ঠাকুর ও স্বামীজী (1) রবি ঠাকুরের মা (1) রবীন্দ্রনাথ ও স্বামীজী (1) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (1) রিলিজিওন (1) রুমি নাথ (1) শক্তিপীঠ (1) শঙ্করাচার্য (1) শিব লিংগ (1) শিব লিঙ্গ (1) শিব লিঙ্গ নিয়ে অপপ্রচার (1) শ্রীকৃষ্ণ (1) সনাতন ধর্ম (1) সনাতনে আগমন (1) সাইফুরস কোচিং (1) সালমান খান (1) সোমনাথ (1) স্বামী বিবেকানন্দ (1) স্বামীজী (1) হিন্দু ও বৌদ্ধ ধর্ম (1) হিন্দু জঙ্গি (1) হিন্দু ধর্ম (1) হিন্দু ধর্ম গ্রহন (1) হিন্দু বিরোধী মিডিয়া (1) হিন্দু মন্দির (1) হিন্দু শিক্ষার্থীদের মগজ ধোলাই (1) হিন্দুধর্মে পৌত্তলিকতা (1) হিন্দুরা কি পৌত্তলিক? (1) ১লা বৈশাখ (1) ১৯৭১ (1)

সাম্প্রতিক মন্তব্য

Blogger Tips and TricksLatest Tips And TricksBlogger Tricks

সর্বোচ্চ মন্তব্যকারী